অনলাইন ডেস্ক: কোম্পানীগঞ্জ আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে সিএনজি চালক আলা উদ্দিনের মৃত্যুতে বসুরহাট পৌর মেয়র কাদের মির্জাকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। এছাড়া কাদের মির্জার পৌরভবন ঘিরে রেখেছে পুলিশ ও র্যাব সদস্যরা। এতে বসুরহাট এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) বিকেল থেকে পৌরভবনটি ঘিরে রেখেছে পুলিশ ও র্যাব। পরে সন্ধ্যায় সিএনজি চালক আলা উদ্দিনের ভাই বাদি হয়ে মামলাটি করেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত কাদের মির্জা পৌরভবনে অবস্থান করছেন।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি জানান, পুরো এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা রয়েছে।
এর আগে স্থানীয় আওয়ামী লীগ বিবদমান কাদের মির্জা ও বাদল সমর্থিত দুই গ্রুপের দফায় দফায় হামলা সংঘর্ষে সাংবাদিকসহ দুই জন নিহত হওয়ায় পর দোষীদের ছাড় না দিতে নির্দেশ দিয়েছেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
এদিকে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলকে (৫০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) বিকেলে নোয়াখালী প্রেসক্লাব এলাকা থেকে সাদা পোশাকে একদল পুলিশ বাদলকে একটি কালো রঙের মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যায় বলে জানান তার ছোট ভাই রহিম উল্যাহ বিদ্যুত। পরে রাত পৌনে ৮টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আলমগীর হোসেন।
সূত্র: জনকণ্ঠ