আর্কাইভ কনভাটার ঢাকা, সোমবার, মে ২০, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Logo

Parliament Election

ফলাফল যা হওয়ার হবে, কাল পুরো এলাকায় শোডাউন দেব : মাহি

Bijoy Bangla

Bijoy Bangla

প্রকাশিত: ০৭ জানুয়ারী, ২০২৪, ১২:৩০ পিএম

ফলাফল যা হওয়ার হবে, কাল পুরো এলাকায় শোডাউন দেব : মাহি
তানোর উপজেলার মুণ্ডুমালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শনে স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি।

‘ফলাফল যা হওয়ার হবে, আমি হারি আর জিতি ইনশাআল্লাহ কালকে (সোমবার) পুরো এলাকায় একটা শোডাউন দেব। হেরে গেলেও সবাইকে জানান দেব, আমি তাদের সঙ্গে আছি। ভোটগ্রহণকে কেন্দ্র করে এলাকায় উৎসবমুখর পরিবেশ চলছে। প্রশাসন খুবই অ্যাকটিভ। সুন্দর করে সুষ্ঠু পরিবেশে ভোট হচ্ছে।’

সোমবার (৭ জানুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে তানোর উপজেলার মুণ্ডুমালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন রাজশাহী-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। মাহি আসনটি থেকে ট্রাক প্রতীকে নির্বাচন করছেন।

প্রত্যেকটি কেন্দ্রে এজেন্ট দেওয়ার বিষয়ে মাহিয়া মাহি বলেন, সব কেন্দ্রেই এজেন্ট দেওয়া হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় কেউ (এজেন্ট) একটু লেট করেছে। কিছু কিছু জায়গায় এজেন্টরা সাক্ষর করে ঢুকতে লেট করেছে। তবে সব কেন্দ্রেই আমার লোকজন আছে। এটা আমার প্রথম নির্বাচন। আপনারা সবাই জানেন, অন্যদের মতো আমি একদম পুরোদস্তুর রাজনীতিবিদ না। অনেকেই আমার বয়সের আগে থেকে রাজনীতির সাথে যুক্ত। তাদের কার্যক্রম যতটা মসৃণ হবে, সেখানে আমার তো একটু ঘাটতি থাকবেই। তবে ওভারঅল সবকিছু ভালোই আছে।

পাসের বিষয়ে তিনি বলেন, পাস করি, আর ফেল করি এখন এটা আমার কাছে বড় বিষয় না। তবে আমি মানুষের এত কাছাকাছি গিয়েছি, এত বয়স্ক মানুষের দোয়া পেয়েছি যা বলার মতো না। প্রত্যন্ত  অঞ্চলে গিয়েছি এবং অনেক মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি। মানুষের কষ্টের কথাগুলো শুনেছি। এর থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। তাদের জন্য আমার অনেক করণীয় আছে। আমি যদি সুপ্রিম পাওয়ার পাই, তাহলে বৃহৎ পরিসরে তাদের সহযোগিতা করতে পারব। আর না পেলেও আমি ব্যক্তিগত উদ্যোগে তাদের সহযোগিতা করবো।

মাহিয়া মাহি বলেন, একটা বিষয় শেখার আছে। পাঁচ বছর জনগণের কাছাকাছি গেলে, তাদের কাছে গিয়ে ভোট চাইতে হবে না। আমি মনে করি আপনি যদি ৫ বছর সময় পান তাহলে সেটি যথেষ্ট। প্রত্যেকটা জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তোলা সম্ভব। আমি যেহেতু প্রচারণার সময়টা কম পেয়েছি, এর মধ্যেও যথেষ্ট মানুষের কাছে গিয়েছি। ভোটকেন্দ্রগুলোতে তুলনামূলক নারীদের উপস্থিতি বেশি। ভোট দিতে আসার জন্য নারীদের একটা উচ্ছ্বাস কাজ করছে।

তিনি আরও বলেন, প্রশাসনের কাছে প্রত্যাশা শুধু ভোটগ্রহণ সুষ্ঠু নয়, পুরো প্রক্রিয়াটা যেন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। কেউ কোনো ধরনের হট্টগোল করলে কেউ যেন ছাড় না দেয়। আমি শুনেছি, ভোট হতে হতে ৩টা থেকে ৪টার দিকে বিভিন্ন ভেজাল  (বিশৃঙ্খলা) দেখা দেয়। এই রকম কেউ যাতে করতে না পারে, এটার জন্য প্রশাসন শক্ত অবস্থানে থাকবে এটা প্রত্যাশা করি।

google.com, pub-6631631227104834, DIRECT, f08c47fec0942fa0