প্রবাসীদের পাঠানো কষ্টার্জিত অর্থে সচল রয়েছে দেশের অর্থনীতির চাকা। এছাড়া, আর্ন্তজাতিক ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য বৈদিশিক মুদ্রার বিকল্প নেই। শুধু তাই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা।
রবিবার (২১ জানুয়ারি) ব্যবসায়ী ও প্রবাসীদের লেনদেনের সুবিধার্থে টাকায় বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো:
বৈদেশিক মুদ্রা ব্যাংক রেট
ইউএস ডলার ১১০ টাকা
পাউন্ড স্টারলিং ১৪৫ টাকা
ইউরো ১৩০
জাপানিজ ইয়ান ০.৭৮ পয়সা
অস্ট্রেলিয়ান ডলার ৮৪ টাকা
সুইস ফ্র্যাংক ১২৯ টাকা
সিঙ্গাপুরী ডলার ৮৪ টাকা ২২ পয়সা
মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত ২৩টাকা
সৌদি রিয়াল ৩০ টাকা
সংযুক্ত আরব আমিরাত ৩০ টাকা ১৯ পয়সা
চাইনিজ ইয়ান ১৬ টাকা
কুয়েতি দিনার ৩৯৯ টাকা ৪ পয়সা
ভারতীয় রুপি ১ টাকা ২৯ পয়সা
*যে কোনো সময় মুদ্রার বিনিময় হার পরিবর্তন হতে পারে।
বাংলাদেশে মুদ্রা চালু
বাংলাদেশে প্রথম কাগুজে নোট চালু করা হয়েছিল ১৯৭২ সালের ৪ মার্চ। ওই দিন প্রথম ১ টাকা ও ১০০ টাকার নোট চালু করা হয়। এর আগ পর্যন্ত লেনদেনে পাকিস্তানি রুপি ব্যবহার করা হতো। কেউ কেউ ভারতীয় রুপিও গ্রহণ করতেন। এসব নোটে স্বাধীন বাংলাদেশের মানচিত্র মুদ্রিত ছিল। এরপর ১৯৭২ সালের ২ মে ১০ টাকা মূল্যমানের নোট। ২ জুন বাজারে আসে ৫ টাকা মূল্যমানের নোট। সে সময় ১ মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি টাকার মূল্যমান সাড়ে ৭ টাকা থেকে ৮ টাকার মধ্যে নির্ধারণ করা হয়।