আর্কাইভ কনভাটার ঢাকা, সোমবার, মে ২০, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Logo

Committee headed by Chief Secretary

বৈদেশিক অর্থছাড় বাড়াতে কাজ করবে মুখ্য সচিবের নেতৃত্বাধীন কমিটি

Bijoy Bangla

অনলাইন ডেস্ক:

প্রকাশিত: ২৪ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৪:০৩ পিএম

বৈদেশিক অর্থছাড় বাড়াতে কাজ করবে মুখ্য সচিবের নেতৃত্বাধীন কমিটি
বৈদেশিক অর্থছাড় বাড়াতে কাজ করবে মুখ্য সচিবের নেতৃত্বাধীন কমিটি

বৈদেশিক অর্থছাড় বাড়াতে কাজ করবে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের নেতৃত্বাধীন কমিটি। পরিকল্পনা কমিশনের সভায় এ সংক্রান্ত একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব সত্যজিৎ কর্মকার।

বুধবার (২৪ জানুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে পরিকল্পনা কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও পরিকল্পনা কমিশনের চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা।

বৈঠকে কমিশনের বিকল্প চেয়ারপারসন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, ভাইস চেয়ারপারসন পরিকল্পনামন্ত্রী আব্দুস সালাম, পরিকল্পনা কমিশনের অন্যান্য সদস্য ও গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী ও পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সাংবাদিকদের বিস্তারিত জানান। 

পরিকল্পনা কমিশনের সিনিয়র সচিব সত্যজিত কর্মকার বলেন, বৈদেশিক অর্থছাড় বাড়াতে ইতোমধ্যে মুখ্য সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রতি দুই মাস পরপর কমিটি রিভিউ মিটিং করে বৈদেশিক প্রকল্পগুলো অর্থছাড়ের বিষয়ে পর্যালোচনা করবে। 

তিনি বলেন, আগে জিডিপিতে সরকারি বিনিয়োগ ছিল ৫.৫ শতাংশ। সেটি এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭.৬ শতাংশ। এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।

এদিকে, পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বৈদেশিক সহায়তাপুষ্ট প্রকল্প বাস্তবায়নে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন। এ ছাড়া, এখন প্রকল্প প্রক্রিয়াকরণে মূল ভূমিকা পালন করেন পরিকল্পনা কমিশনের সংশ্লিষ্ট সদস্যরা (সচিব)। সভায় আলোচনা হয়েছে যে, প্রকল্প প্রক্রিয়াকরণে একটি সচিব কমিটি করা যায় কি না। এ বিষয়ে সম্মতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা একটি স্বাধীন দেশ। নির্বাচিত একটি সরকারকে এখানে যে কেউ ইচ্ছে করলে এসে মাতব্বরি করে যাবে, এটা হতে পারে না। সরকার যে ঋণ নিচ্ছে, সেক্ষেত্রে যারা ঋণ দিচ্ছে... তাদেরও তো লাভ হয়। কাজেই ইচ্ছে করলেই তারা ঋণ বন্ধ করবে, সেটি তো হতে পারে না।

এর আগে, ২০১৫ সালের ২১ জানুয়ারি পরিকল্পনা কমিশনের সর্বশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। 

google.com, pub-6631631227104834, DIRECT, f08c47fec0942fa0