আর্কাইভ কনভাটার ঢাকা, মঙ্গলবার, মে ২১, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Logo

logo

কচুর লতি চাষে লাভবান লালমনিরহাটের চাষিরা

A lot of vine cultivation


অনলাইন ডেস্ক: প্রকাশিত:  ২০ মে, ২০২৪, ১১:০০ পিএম

কচুর লতি চাষে লাভবান লালমনিরহাটের চাষিরা

কচু চাষে ব্যাপক সফলতা পাবার পাশাপাশি লাভবান হচ্ছেন লালমনিরহাটের প্রান্তিক চাষিরা। চলতি বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় লতির বাম্পার ফলন হয়েছে। এছাড়াও স্থানীয় বাজারসহ রাজধানীতে ব্যাপক চাহিদা থাকায় ভাল দামও পাচ্ছেন তারা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, চলতি বছর রংপুর বিভাগে লতি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৪ হাজার মেট্রিক টন। লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, নীলফামারী ও রংপুর জেলায় ২ হাজার ৬৫০ হেক্টর জমিতে কচু লাগানো হয়েছে।

চাষিরা জানান, আগে শুধু মাত্র লম্বা কচু ও কচুর মুখী উৎপাদনের দিকে নবেশি নজ্র থাকলেও মগত কয়েকবছর থেকে লতির ব্যাপক চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে। তাই বাড়তি আয়ের উৎস হিসাবে লতির যত্নও বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতি বিঘা কচুখেতে ১৫০ থেকে ২০০ কেজি পর্যন্ত লতি পাওয়া যায়।  যা স্থানীয় বাজারে ৪০-৫০ টাক্যা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে।

তারা আরও জানান, প্রতি বিঘা জমিতে প্রায় ১২০-১৩০ কেজি কচুর লতি উৎপাদন করা যায়। তবে প্রচলিত অন্যান্য ফসলের তুলনায় কচুর লতি চাষ অনেক সময় সাপেক্ষ তাই অনেকেই চাষ করতে চায় না। তবে এটি বেশ লাভজনক কৃষি।

লালমনিরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক হামিদুর রহমান বলেন, বর্তমান সময়ে কচুর বেশ জনপ্রিয় একটি সবজি হিসাবে সবার কাছে সমাদৃত হচ্ছে। এছাড়াও কচুর লতিতয়ে প্রচুর প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ বিদ্যমান। পাশাপাশি চাহিদা তৈরি হওয়ায় এর ভাল দামও পাচ্ছেন চাষিরা। নতুন নতুন চাষিদের কচু চাষ বিষয়ে বিভিন্ন পরামর্শ মূলক সেবা প্রদান করা হচ্ছে বলেও তিনি জানান।

google.com, pub-6631631227104834, DIRECT, f08c47fec0942fa0