আর্কাইভ কনভাটার ঢাকা, রবিবার, মে ১৯, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Logo

logo
দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা

নির্বাচনে সিলেট বিএনপির ৬ নেতা

6 leaders of Sylhet BNP in the election


অনলাইন ডেস্ক প্রকাশিত:  ১৫ মে, ২০২৪, ০৮:৩৫ পিএম

নির্বাচনে সিলেট বিএনপির ৬ নেতা
নির্বাচনে সিলেট বিএনপির ৬ নেতা

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলের নীতিনির্ধারণী পর্ষদের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে সিলেটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের ছয় নেতা।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) যাচাই-বাছাই শেষে তাদের প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেন সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার রিটার্নিং কর্মকর্তা।

প্রতিদ্বন্দ্বী সাত প্রার্থীর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে তিনজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে দুইজন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একজন রয়েছেন। অবশ্য বিশ্বনাথ ছাড়া আর কোনো উপজেলায় বিএনপির কেউ নির্বাচনে প্রার্থী হননি।

এদিকে, দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে কেউ নির্বাচনে অংশ নিলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সিলেট জেলা বিএনপি।

বিশ্বনাথ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিএনপির যে চার নেতা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তারা হলেন- উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গৌছ খান, তার চাচাতো ভাই যুক্তরাজ্য বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেবুল মিয়া ও যুক্তরাজ্যপ্রবাসী বিএনপি নেতা সফিক উদ্দিন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন-উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মো. কাওছার খান ও খাজাঞ্চি ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রব সরকার।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির মহিলা বিষয়ক সম্পাদক বেগম স্বপ্না শাহিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এবিষয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী যুক্তরাজ্য বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেবুল মিয়া বলেন, ‘এলাকার মানুষের চাওয়ার কারণে নির্বাচন করছি। বিএনপির অনেক নেতা-কর্মীও নির্বাচন করতে বলেছেন। তাদের দাবি-যেহেতু বিএনপি নেতাকর্মীরা ভোট দেবে, সেহেতু নিজেদের একজনকে দিতে পারে। সেই দাবি থেকে নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। তবে এ ব্যাপারে দল কোনো সিদ্বান্ত নিলে নিতে পারে। আমার কিছু করার থাকবে না।’

অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গৌছ খান বলেন, ‘নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দলের সিনিয়র নেতাকর্মীদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। এখনও অনেক সময় আছে। আলোচনার ভিত্তিতে সিদ্বান্ত হবে।


তবে, নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে কারো সঙ্গে আলোচনার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী।


তিনি বলেন, দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্ষদ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে। এর বাইরে গিয়ে কেউ অংশ নিলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


বিবিএন-এসডি

google.com, pub-6631631227104834, DIRECT, f08c47fec0942fa0